চলতি মার্চ/২০২৪ হতে প্রতি ইংরেজী মাসের ১ম বৃহস্পতিবার নি¤œস্বাক্ষরকারীর দপ্তর কক্ষে সকল ধরনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কিত বিষয়ে সকাল ১১.০০ ঘটিকায় সভা অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত সভায় নির্বাহী প্রকৌশলী ও উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলীগনকে যথাসময়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সকল কাজের অগ্রগতির প্রতিবেদনসহ (অগ্রগতি শূণ্য হলেও তালিকায় উল্লেখ থাকতে হবে) উপস্থিত থাকার জন্য বলা হলো।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার অবিসংবাদিত নেতা। বাঙালি তথা বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত এ নেতাকে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সপরিবারে হত্যা করা হয়। এ দিনটিকেই জাতীয় শােক দিবস হিসাবে পালন, করা হয়। বেদনামিশ্রিত অশ্রুগাথা জড়িয়ে আছে এ দিনটির সাথে। জাতি এ দিনটির যন্ত্রণার ভার বইছে দীর্ঘদিন ধরে। জাতির পিতাকে হত্যা করে তার বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। জাতির পিতার হত্যার পর সামরিক ও বেসামরিক যে সরকারই এসেছে জাতির পিতা হত্যার বিচারের বেলায় তারা ছিল নির্লিপ্ত। তার হত্যাকারীদের খুঁজে বের করার উদ্যোগ কারাের মাঝে ছিল না। ১৯৯৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে জাতির পিতার হত্যার বিচারের দিকে বিশেষ নজর দেন। তারা ১৫ আগস্টকে জাতীয় শােক দিবস হিসাবে ঘােষণা দেন। এরপর থেকে দিনটি জাতীয় শােক দিবস হিসাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। এ দিন জাতির পিতার সমাধি ও প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মিলাদ মাহফিল ও কাঙ্গালি ভােজের আয়ােজন করা হয়। বিভিন্ন টিভি রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাসহ সর্বস্তরের জনগণ বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে। জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস